“ট্রোন: আরেস” শুক্রবার সন্ধ্যায় তার প্যানেলে সান দিয়েগো কমিক-কন-এর ছাদটি উড়িয়ে দিয়েছিল, চোখের পপিং, কানের ব্লাস্টিং লেজার-লাইট শোটি নাইন ইঞ্চ নখ দিয়ে পালসিং মূল স্কোরকে সেট করে। প্যানেলটিতে ফিল্ম থেকে দুটি বর্ধিত ক্লিপও অন্তর্ভুক্ত ছিল এবং মূল গানের একটি নিন মিউজিক ভিডিও দিয়ে শেষ হয়েছে “যেমনটি জীবিত যেমন আপনার আমার হওয়া দরকার।”
মুভিটি আধুনিক হলিউডের আরও অসম্ভব মুভি ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলির একটিতে তৃতীয় চলচ্চিত্র, যা ডিজনি কীভাবে এটি তার প্যানেলটি খোলার সাথে স্বচ্ছলভাবে স্বীকার করেছে, একটি বর্ধিত ট্রেলার যা পূর্ববর্তী দুটি চলচ্চিত্রের ঘটনাগুলি কভার করেছিল। প্রথম, 1982 এর “ট্রোন” কেভিন ফ্লিন হিসাবে জেফ ব্রিজের চরিত্রে অভিনয় করেছেন, কম্পিউটার প্রোগ্রামার যিনি কম্পিউটারে মেইনফ্রেমে চুষে গেছেন গ্রিড হিসাবে জানেন। মুভিটি একটি বিশুদ্ধ ডিজিটাল বিশ্বকে ক্যাপচার করার জন্য কম্পিউটার উত্পাদিত চিত্রগুলির গ্রাউন্ডব্রেকিং ব্যবহারের জন্য সর্বাধিক পরিচিত। তবে “ট্রোন” একটি ব্লকবাস্টার থেকে অনেক দূরে ছিল, বিশ্বব্যাপী প্রায় 50 মিলিয়ন ডলার (অযৌক্তিক) উপার্জন করেছিল। “ট্রোন: লিগ্যাসি” সিক্যুয়েলটি ২৮ বছর পরে আত্মপ্রকাশ করেছিল, একজন বয়স্ক ব্যক্তি এবং তাঁর ডি-এজ ডিজিটাল ডপেলগঞ্জার হিসাবে ফ্লিনের দ্বৈত চরিত্রে ব্রিজ অভিনীত; এটি বিশ্বব্যাপী একটি সম্মানজনক $ 410 মিলিয়ন উপার্জন করেছে।
“ট্রোন: আরেস” “লিগ্যাসি” এর 15 বছর পরে এসে পৌঁছেছে এবং প্রথমবারের মতো ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ডের বাইরে অ্যাকশনটি নিয়েছে, লেটোর শিরোনামের চরিত্রে একটি ডিজিটাল সৈনিকের চরিত্রে অভিনয় করা হয়েছিল ইভান পিটার্সের টেক ব্রো চরিত্র জুলিয়ান ডিলিঞ্জার (1982 চলচ্চিত্রের ভিলেনের নাম)। ব্রিজগুলি ফ্লিন হিসাবে তার ভূমিকার প্রতিচ্ছবি করছে, তবে তার চরিত্র সম্পর্কে আরও কোনও বিবরণ অন্য দিনের জন্য রেখে গেছে।
চলচ্চিত্রের প্রথম ক্লিপটি সিনেমার প্রথম লাইটসাইকেলের তাড়া আত্মপ্রকাশ করেছিল, যেখানে ডিলিঙ্গার ডিজিটালি “প্রিন্ট” আরেস এবং তাঁর স্বদেশী অ্যাথেনা (জোডি টার্নার-স্মিথ), পাশাপাশি তাদের লাইটসাইকেলগুলিতে উপস্থিত হয়। তারপরে তিনি বলেছিলেন যে ইভ কিম (গ্রেটা লি) খুঁজে পেতে তাদের কাছে কেবল 30 মিনিট সময় রয়েছে, যিনি ডিলিঞ্জারের সংস্থা এনকোমকে গুরুত্বপূর্ণ কোডযুক্ত একটি মেমরি স্টিক সহ বামে রেখেছেন। আরেস তার মোটরসাইকেলে ইভটি খুঁজে পেতে ট্র্যাফিক ক্যামেরা ব্যবহার করে; তারা প্রায় তাকে ক্যাপচার করে, লাইটসাইকেলের পিছনে থেকে স্ট্রাইকগুলি দিয়ে আলোর ব্লেড দিয়ে প্রক্রিয়াটিতে অর্ধেক একটি পুলিশ গাড়ি কাটা। কিন্তু ইভটি চূড়ান্তভাবে তাদের এড়িয়ে যায়, এথেনাকে বের করে নিয়ে যায় এবং তার লাইটসাইকেলটি কমান্ড করে।
দ্বিতীয় ক্লিপে, ইভটি গ্রিডে প্রবেশ করেছে এবং আরিস তাকে ডিজিটাল জলের সমুদ্র থেকে উদ্ধার করেছে। তিনি একটি লাইটবোট বাস্তবায়ন করেন এবং তাদের উভয়কেই বাস্তব জগতে একটি পোর্টালে রেস করেন, কারণ এথেনা তাদের পিছনে পিছনে তিনটি ড্রোন প্রেরণ করে। ইভটি তার চারপাশের বিশ্বের স্নিগ্ধ, কাচের মতো সৌন্দর্যে খুব কমই বিশ্বাস করতে পারে এবং আরেসকে সহায়তা করার জন্য কোডটি খুঁজে পেতে সহায়তা করতে সম্মত হয়।
প্যানেল নিজেই, লেটো – যিনি ছবিটিও প্রযোজনা করেছিলেন এবং এটি 2017 সাল থেকে এটির সাথে যুক্ত ছিলেন – নিজেকে “একজন অফিসিয়াল ‘ট্রোন’ সুপারফ্যান” হিসাবে ঘোষণা করেছিলেন এবং বলেছিলেন “আমি যদি মঞ্চে না থাকি তবে আমি দর্শকদের মধ্যে থাকতাম।” তিনি বলেছিলেন যে তিনি যখন সেতুগুলির সাথে প্রথম দৃশ্যের চিত্রায়িত করেছিলেন, তখন তিনি “কাট” মিড-টেক আউট আউট করেছিলেন।
“সবাই অবাক হয়েছিল, কারণ আমি প্রায়শই এটি করি না,” লেটো বলেছিলেন। “প্রথম বিজ্ঞাপনটি এসে বলল, ‘সবকিছু ঠিক আছে? কী ভুল?’ এবং আমি বলেছিলাম, ‘আমি কেবল হাসি থামাতে পারি না, কারণ আমি এই লোকটির সাথে কাজ করছি। “
তার অংশের জন্য, সেতুগুলি এই বিষয়টি নিয়ে আনন্দ প্রকাশ করেছিল যে তিনি এখনও “ট্রোন” সিনেমা তৈরি করছেন: “’82? 43 বছর আগে? আসুন, মানুষ!” তবে তিনি বলেছিলেন যে তিনি কিছুটা আশঙ্কা নিয়ে ছবিটিতে কাজ শুরু করেছিলেন।
“আমি মনে করি এটি কেমন হতে চলেছে তা ভাবার প্রথম দিনটি মনে আছে,” তিনি বলেছিলেন। “আমি শুনেছি জ্যারেড কেবল তার চরিত্রের দ্বারা ডাকা হতে চায়। প্রত্যেকেরই বিভিন্ন পদ্ধতি এবং মোড পেয়েছে It
চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং কমিক-কন মেইনস্টে কেভিন স্মিথ দ্বারা পরিচালিত, প্যানেলটি সেই হালকা হৃদয়ের পরিবেশটি বজায় রেখেছিল, যা কথোপকথনটিকে জুনের কাছাকাছি কোথাও যেতে বাধা দেয় এয়ার মেল স্টোরি যার মধ্যে নয় জন মহিলা অভিযোগ করেছেন যে লেটো 2000 এর দশকে তাদের সাথে দুর্ব্যবহারে জড়িত। (লেটো কোনও অন্যায় কাজ অস্বীকার করেছে।)
লি তার প্রথম কমিক-কন-এর অভিজ্ঞতায় অবাক হয়ে বলেছিলেন যে তিনি তার এজেন্টদের বলেছিলেন, “আমাকে এমন কিছু সন্ধান করুন যেখানে আমি একটি লাইটসাইকেল চালাতে পারি।” সহশিল্পী আর্টুরো কাস্ত্রো এবং হাসান মিনহাজ, যিনি এনকোম এক্সিকিউটিভ খেলেন, তাদের চলচ্চিত্রের কাল্পনিক সংস্থা এবং সিনেমাটি তৈরি করা স্টুডিওর মধ্যে সম্ভাব্য সমান্তরাল সম্পর্কে কৌতুক করেছিলেন।
“এটি প্রতিদিন ডিজনিল্যান্ডে যাওয়ার মতো ছিল,” কাস্ত্রো সেট সম্পর্কে বলেছিলেন। “এবং আমি কেবল এটি বলছি না কারণ তারা আমার চেকগুলিতে স্বাক্ষর করেছে, কারণ তাদের পরিবার রয়েছে।”
মিনহাজ যোগ করেছেন, “এই ছবিটি এই ত্রৈমাসিকের যতটা সম্ভব কোম্পানির কাছে যতটা শেয়ারহোল্ডারের মূল্য আনতে দিন।” “সত্যিই এটি হ’ল এনকোম এবং এর উপার্জন, যা ওয়াল্ট ডিজনি কর্পোরেশনের রূপক, অন্যতম সেরা কর্পোরেশন।”
“ট্রোন: আরেস” 10 অক্টোবর প্রেক্ষাগৃহে আত্মপ্রকাশ করবে।