স্টারমার বলেছিলেন যে “বিশ্ব বাণিজ্য ও অর্থনীতিতে পরিবর্তিত হচ্ছে” এবং এর অর্থ ব্রিটেনকে “অন্যান্য দেশের সাথে বাণিজ্য বাধা” কেটে নেওয়া দরকার।
“আমি মার্ক কার্নির সাথে আমার আলোচনায় এটি প্রকাশ করছি এবং তিনি একই অবস্থানে রয়েছেন,” তিনি বলেছিলেন।
এই মন্তব্যগুলি জল্পনা কল্পনা করবে যে স্টারমার এবং কার্নি ব্রিটিশ রক্ষণশীল প্রধানমন্ত্রী ish ষি সুনাক এবং কার্নির পূর্বসূরি জাস্টিন ট্রুডোর অধীনে গরুর মাংস এবং পনিরের শুল্কের কারণে ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্য-কানাডা বাণিজ্য আলোচনা পুনরায় চালু করবেন।
যুক্তরাজ্যের ব্রেক্সিট-পরবর্তী রোলওভার চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে এটি ব্রিটিশ কৃষি সামগ্রীতে কানাডার শুল্ক বাড়িয়ে তোলে।
লন্ডনে কানাডার হাই কমিশনার র্যাল্ফ গুডালে সম্প্রতি পলিটিকোকে বলেছিলেন যে ব্রিটেনের “মাংসের আমদানি, বিশেষত হরমোন-খাওয়ানো গরুর মাংসের ব্রিটিশ খাদ্য মানদণ্ডের দিকে ইঙ্গিত করে ব্রিটেনের” একাধিক অবৈজ্ঞানিক বাণিজ্য বাধা রয়েছে “।
গুডালেও ট্রেড টেনশনের জন্য ব্রেক্সিটকে দোষ দিয়েছেন।
“ইউকে পনির কানাডায় যাওয়ার জন্য আমাদের একটি বিশেষ কোটা ছিল, যা যুক্তরাজ্য খুব সফলভাবে ব্যবহার করেছিল – এবং তারপরে যুক্তরাজ্য ইউরোপ ছেড়ে যায়।”
“কানাডা ব্রেক্সিট করেনি, যুক্তরাজ্য ব্রেক্সিটেড এবং আপনি যখন ইউরোপ ছেড়ে চলে যান, আপনি ব্রাসেলসে আপনার পনির কোটা ছেড়ে চলে যান Now এখন যদি আপনার পনির কোটায় সমস্যা হয় তবে ব্রাসেলসে যান এবং এটি পান কারণ আপনি এটি সেখানে রেখে গেছেন।”