রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প শনিবার অবিলম্বে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিলেন ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি যুদ্ধের কৃতিত্ব নিয়েছিলেন। নেতারা যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার পরপরই দুই দেশের মধ্যে সীমান্ত পেরিয়ে লড়াই হয়েছিল, নিউ ইয়র্ক টাইমস রিপোর্ট। ট্রাম্প, ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যানস এবং সেক্রেটারি অফ স্টেট অফ মার্কো রুবিও আলোচনায় জড়িত ছিলেন বলে জানা গেছে, যদিও ভারত বলেছিল যে যুদ্ধবিরতি “সরাসরি দুই দেশের মধ্যে” আলোচনার জন্য হয়েছিল।
ট্রাম্প দুটি পারমাণবিক-সজ্জিত দেশের মধ্যে কয়েক দশকের মধ্যে বেশ কয়েকদিনের সবচেয়ে তীব্র লড়াইয়ের বেশ কয়েক দিন পরে সোশ্যাল মিডিয়ায় এই চুক্তির ঘোষণা দিয়েছিলেন।
ট্রাম্প ট্রাম্প পোস্ট শনিবার সকালে সত্য সামাজিক। “উভয় দেশকে সাধারণ জ্ঞান এবং দুর্দান্ত বুদ্ধি ব্যবহার করার জন্য অভিনন্দন। এই বিষয়ে আপনার মনোযোগের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!”
উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার এ-তে যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করেছেন সামাজিক প্ল্যাটফর্মে পোস্ট x।
তবে শনিবার সন্ধ্যায় ভারতে এবং পাকিস্তান, স্থানীয় আইন প্রণেতা বলেছি নিউ ইয়র্ক টাইমস সেই লড়াইটি দুই ঘন্টা ধরে চলছে। তিনি বলেছিলেন যে কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। একজন প্রবীণ ভারতীয় কর্মকর্তা এই লড়াইয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আরও বলেন, পাকিস্তানি ড্রোনগুলি ভারতীয়-প্রশাসিত কাশ্মীর এবং ভারতীয় পাঞ্জাব রাজ্য জুড়ে হাজির হয়েছিল।
“যুদ্ধবিরতি কী ঘটেছিল? শ্রীনগর জুড়ে বিস্ফোরণ শুনেছিল !!!” ওমর আবদুল্লাহ, জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী, পোস্ট এক্স। শ্রীনগর এই অঞ্চলের একটি শহর।
ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিসরি পাকিস্তানকে চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছিলেন।
“গত কয়েক ঘন্টা ধরে এই সন্ধ্যায় ভারতের ও পাকিস্তানের সামরিক অভিযানের ডিরেক্টরদের মধ্যে এই সন্ধ্যার প্রথম দিকে বারবার এই বোঝার লঙ্ঘন এসেছিল,” মিসরি শনিবার রাতে বলেছিলেন। সিএনএন অনুসারে।
তিনি বলেন, “এটি আজ প্রথম দিকে এই বোঝার লঙ্ঘন।
ভারত ও পাকিস্তান প্রতিটি কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণ করে, তবে তারা উভয়ই পুরো অঞ্চল দাবি করে। গত মাসে ভারতীয়-প্রশাসিত কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার ফলে এই লড়াই শুরু হয়েছিল।
যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে ট্রাম্পের জড়িত থাকার সঠিক মাত্রা অস্পষ্ট। ভারত ঘোষণা এক্স-এ যে যুদ্ধবিরতি “দুটি দেশের মধ্যে সরাসরি কাজ করা হয়েছিল।”
একজন প্রবীণ পাকিস্তানি গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেছি সময় এই রুবিও আলোচনায় মূল ভূমিকা পালন করেছিল এবং ট্রাম্পকে চুক্তি চূড়ান্ত করার কৃতিত্ব দিয়েছিল।
“আমি ভারত ও পাকিস্তানের সরকারগুলি তাত্ক্ষণিক যুদ্ধে দরিদ্র এবং একটি নিরপেক্ষ সাইটে একটি বিস্তৃত বিষয় নিয়ে আলোচনা শুরু করতে সম্মত হয়েছে বলে ঘোষণা করে সন্তুষ্ট,” রুবিও এক্স পোস্ট।
“আমরা শান্তির পথ বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে তাদের জ্ঞান, বিচক্ষণতা এবং রাষ্ট্রপতির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী (নরেন্দ্র) মোদী এবং (শেহবাজ) শরীফের প্রশংসা করি।”
বৃহস্পতিবার, ভ্যানস যুদ্ধ বলা হয় ফক্স নিউজে “মৌলিকভাবে আমাদের কোনও ব্যবসায় নেই”। তবে ভ্যানস মোদীকে ফোন করে শেষ করেছেন, সিএনএন রিপোর্ট করেছেকিছু আউটলেট একটি “সমালোচনামূলক মুহূর্ত” বলে। সিএনএন আরও জানিয়েছে যে ট্রাম্প প্রশাসন চুক্তির খসড়া তৈরি করেনি তবে তারা এটিকে তৈরি করতে সহায়তা করেছিল যাতে দুই দেশের নেতারা একে অপরের সাথে কথা বলেছিলেন।
“এটি একটি সুন্দর অংশীদারিত্ব ছিল,” মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস বলেছেন, সিএনএন অনুসারে। “এটি অবশ্যই ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের ফলাফল ছিল, অবশ্যই এই পুরো সরকার দৃষ্টিভঙ্গির মধ্য দিয়ে চলেছে এবং অবশ্যই রাষ্ট্রপতি ট্রাম্পের অন্তর্দৃষ্টি এবং দৃষ্টি প্রয়োগ করে অবশ্যই আমার লোক, আমার লোক, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও।”
“আমরা রাষ্ট্রপতি ট্রাম্পকে এই অঞ্চলে শান্তির জন্য তার নেতৃত্ব এবং সক্রিয় ভূমিকার জন্য ধন্যবাদ জানাই,” পাকিস্তানের শরীফ এক্স পোস্ট। “পাকিস্তান এই ফলাফলের সুবিধার্থে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে প্রশংসা করেছে, যা আমরা আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতার স্বার্থে মেনে নিয়েছি। আমরা দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তির জন্য তাদের মূল্যবান অবদানের জন্য ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যানস এবং সেক্রেটারি অফ স্টেট সেক্রেটারি মার্কো রুবিওকেও ধন্যবাদ জানাই।”